Sunday, October 25, 2020

দি_এক্সোর্সিস্ট __ উইলিয়াম পিটার্স ব্লেটি

 #Book_Summary: ( 28 )


#দি_এক্সোর্সিস্ট

উইলিয়াম পিটার্স ব্লেটি



#বঙ্গানুবাদ: হুমায়ূন আহমেদ


ব‌ইটিতে ভৌতিক বিষয়গুলোকে বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের মাধ্যমে প্রকাশ করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিছু বিষয়ের ব্যাখ্যা বিজ্ঞানে নেই। মূল ব‌ইটিতে অশ্লীলতাও রয়েছে বেশ। ছোটদের জন্য ব‌ইটি নয়‌।


#চরিত্র:


১.ক্রিস্টিন ম্যাকলিন (ক্রিস): নাম করা অভিনেত্রী

২. রিগ্যান: ছোট একমাত্র মেয়ে ( ভূতে পায়)

৩. বার্ক: পরিচালক

৪. হাওয়ার্ড: ক্রিসের স্বামী , ( ডিভোর্স )

৫. মি. কিন্ডারম্যান: ডিটেক্টিভ

৬. শ্যারন স্পেন্সার: ক্রিসের সহকারী

৭. কার্ল: চাকর

৮. উইলি: চাকরানী

৯. ডা. ক্লিন:

১০. ফাদার ডায়ার:

১১.ফাদার মেরিন: পাদ্রী

১২.ফাদার ডেমিয়েন কারাস: নাস্তিক, সাইকায়াট্রিস্ট

১৩. মেরিজো: মিড়িয়াম ( প্রেত তত্ত্ব গবেষণা )

১৪. ক্যাপ্টেন হাউড়ি: উইজার্ড

১৫. সাইকায়াট্রিস্ট


#কাহিনী_সংক্ষেপ:


রিগ্যানকে নিয়ে ক্রিসের সুখেই কাটছিল। ডিভোর্সের পর অভিনেত্রী ক্রিস, উন্মাদ বিখ্যাত পরিচালক বার্ককে ভালোবাসে। উইজার্ড বোর্ড দিয়ে রিগ্যান প্রতিরাতেই খেলার ছলে প্ল্যানচেট করে। ক্যাপ্টেন হাউড়ি নামের এক উইজার্ড তাতে সাড়া দেয়। ক্রিস যখন মেয়ের রুমে যায়, রুম থাকে বরফের ন্যায় ঠান্ডা। ধীরে ধীরে রিগ্যানের অস্বাভাবিক আচরণ বাড়তে থাকে। মেয়ের এমন অবস্থায় মা চিন্তিত। ডা. ক্লিন পরীক্ষা করতে থাকে। ব্রেইনের ফাংশন‌ও ঠিক, শরীরের ফিজিওলজিক্যাল কোন পরিবর্তন নেই। অথচ, আচরণ অস্বাভাবিক। মেয়ের শান্ত, ভাবলেশহীন ভাব কাটাতে পার্টির আয়োজন করে। অনেক অতিথি আসে, আসে মেরিজো নিজেও। রিগ্যানকে দেখেই ভয়ানক আশঙ্কাটা বুঝতে পারে। ক্রিসের জন্য একটা শয়তান উপাসনার উপর একটা লেখা বই পাঠিয়ে সতর্ক করে দিতে চায়। ক্রিস ব‌ইটি পড়ে না। মেয়ের অবস্থা আর‌ও খারাপ, অন্য ছেলের কন্ঠে কথা বলতে শুরু করেছে। মেয়েটি বার্ককে খুন করে। গুয়েন্দা কিন্ডারম্যান তদন্ত করছে। পোস্ট মর্টেম করে জানা গেছে অস্বাভাবিক শক্তিশালী কেউ তাকে খুন করছে।

ডা. ক্লিন ব্যর্থ হয়ে আরেক ডা. দেখে, সেও ব্যর্থ। শেষে যায়, সাইকায়াট্রিস্টের কাছে, অনেক বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেন লক্ষণগুলোর, কিন্তু কারণ উদঘাটন করতে সেও ব্যর্থ হন। বিছানা ঝাঁকুনির কারণ, সাইটোকাইনেটিক ফোর্সে শরীরের পেশি শক্ত হয়ে যায়। মৃগী রোগীও ধারণা করা হয়। হলি ট্রিনিটিতে শয়তান উপাসনা করে গোপনে কেউ। ফাদার ডেমিয়েন কারাস একজন সাইকায়াট্রিস্টও বটে। নাস্তিকতার অভিযোগে তাকে চার্চ থেকে বের করে দেয়া হয়। অবশেষে, সে আসে, পরীক্ষা করে কিছু অস্বাভাবিক আচরণ লক্ষ্য করে। হিস্টেরিয়া হয়েছে বলে ব্যাখ্যা দিলেও কিছু বিষয়ে খটকা থেকেই গেলো। ডেমিয়েন ভূত তাড়ানোর জজ্ঞ করার অনুমতি চায় চার্চের কাছে। অনুমতি মঞ্জুর হলো, কিন্তু, অভিজ্ঞ একষ ফাদারকে লাগবে, নাম ফাদার মেরিন, বৃদ্ধ। রিগ্যানের সাথে দেখা করেই বুঝতে পারলো, ভূতটার সাথে তার এর আগেও দেখা হয়েছিল। আবারও হবে সে জানত। আজ সেই দিন। জজ্ঞ করার জন্য যাবতীয় জিনিস আনতে গেলো ডেমিয়েন। রিগ্যানের মধ্যে ভূতটা মেরিনকে চিনে, তর্জন গর্জন করতে থাকে। যজ্ঞে ফাদার মেরিন, ডেমিয়েন দুজন‌ই মারা যায়। শেষে ভূত চলে যায়। হাওয়ার্ড নিজেই আসে স্ত্রী কন্যাকে নিতে।


@Mithun

সীমন্ত_হীরা শরবিন্দু বন্দোপাধ্যায়

 #Book_Summary : (27)


#সীমন্ত_হীরা

শরবিন্দু বন্দোপাধ্যায়

#ব্যোমকেশ সিরিজ



#চরিত্র:

১. ব্যোমকেশ

২.অজিতেশ

৩. কুমার ত্রিদিবেন্দ্র নারায়ণ রায় ( স্টেট )

৪. দ্বিগীন্দ্র নারায়ণ রায় ( চাচা , শিল্পী )


#মূল_কাহিনী:


রাজ বংশের মহামূল্যবান সীমান্ত হীরা চুরি গেছে। কে চুরি করেছে তাও জানা। কুমারের স্বয়ং চাচা। হীরা সম্পর্কে ভবিষ্যৎ বাণী করা আছে, হীরাটা নষ্ট হয়ে গেলে এক পুরুষের মধ্যে বংশের বিলুপ্তি ঘটবে। তাই রাজ পরিবারের সম্মান ও অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে মরিয়া হয়ে পড়ে কুমার। ডাক পড়ে ব্যোমকেশের।

কোলকাতায় গিয়ে দ্বিগীন্দ্র বাবুর বুদ্ধির অহংকারকে কাজে লাগিয়ে ব্যোমকেশ হীরা বের করার একটা চ্যালেঞ্জ নিয়ে নেয়। সস্ত জায়গায় খুঁজেও যখন না পায়, সময় শেষ প্রায়, তখন লক্ষ্য করে দ্বীগিন্দ্র বাবু সবসময় ঘরে ঢুকেই বসার ঘরে টেবিলের দিকে নজর দেন। বুঝতে বাকি থাকে না যে হীরা টেবিলের উপর‌ই আছে। বিখ্যাত নটোরাজ মূর্তির একটা মিনিয়েচার সে নিজে বানিয়ে রেখে দেয়। মূর্তিটা ভালো লেগে যায়, বলতেই সেটা তাকে দান করে দেয়। ব্যোমকেশ হতাশ। মূর্তির নিচে একটা B লিখে রাখে পেন্সিল দিয়ে। আশ্চর্য, মূর্তিটা চুরি যাও হুবহু সেইরকম আরেকটি সেখানে রয়ে যায়। শেষদিন, দ্বিগীন্দ্রের বাড়ি গিয়ে কথাচ্ছলে হাতসাফাই করে মূর্তিটা পাল্টে দেয়।

পরে সেটার মধ্যেই সীমন্ত হীরা পাওয়া যায়। কুমার হীরা পেয়ে খুব খুশি হয়।


©Mithun

মহাকাশে_মহাত্রাস মোহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যার

 #Book_Summery: (26)


#মহাকাশে_মহাত্রাস


মোহাম্মদ জাফর ইকবাল স্যার


#বৈজ্ঞানিক_কল্পকাহিনী

মহাকাশে মহাত্রাস



#চরিত্র:

১.হাসান- এন্টোমিডা স্পেস স্টেশন পরিচালক

২.জাহিদ- পদার্থ বিজ্ঞানী

৩. কামাল- প্রযুক্তিবীদ

৪.জেসমিন-জীববিজ্ঞানী

৫. হারুন হাকসি- বিজ্ঞানের অসৎ ব্যবহার

৬. টার্নার: হাকসির সহযোগী


#কাহিনী_সংক্ষেপ:

হাসানের সাথে এন্টোমিডাতে যুক্ত হয় ৩ তরুণ বিজ্ঞানী। মঙ্গল গ্রহ থেকে আকরিক নিয়ে রকেট স্পেস স্টেশনে পৌছালেই দীর্ঘদিন পর হাসান ছুটি পাবে। রকেটের নিউক্লিয়ার বিস্ফোরণের কারণে ফেরা হলো না। মহাকাশে তেজস্ক্রিয়তা বেড়ে যেতে থাকে প্রতিনিয়ত। রাডারের মাধ্যমে বুঝতে পারলো অজ্ঞাত কারণে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন দেশের স্পেস স্টেশনগুলো ধ্বংস হচ্ছে। জাপানের এক স্পেস স্টেশন নাকি ফ্লাইং সসার দেখেছিল। ফ্লাইং সসারটি এবার এন্টোমিডার দিকে আসছে। হাসান দক্ষ, ঠান্ডা মাথায় বিপদে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তিন তরুণ বিজ্ঞানীকে পৃথিবীর উদ্দেশ্য পাঠিয়ে দিয়ে নিজে থেকে যায় স্টেশনে। রেজার টিউব দিয়ে আঘাত করে ফ্লাইং সসারটিকে। তাতে সামান্য ক্ষতি হলেও এন্টোমিডা ধ্বংস হয়। ফ্লাইং সসার রকেট থেকে তিন তরুণকে ধরে নিয়ে যায়, প্লুটোনিক স্পেস স্টেশনে । ফ্লাইং সসার না এটি, ফোবস রকেট। এটি তো পৃথিবীর‌ই তৈরি। হারুন হাকসি পৃথিবীকে শাসন করতে করতে চায়। সব রাষ্ট্রকে এক দেশ করে নিজে কতৃত্ব নিতে চায়। পৃথিবী এবং মহাকাশ থেকে ধরে আনতে থাকে মহান সব বিজ্ঞানীদের। তাদের গোলাম করে নিজের কাজে লাগায়। হাকসি নিজেই তৈরি করেছে অসাধারণ কম্পিউটার, ফ্রিকসি। এটি ভবিষ্যৎ বলে দিতে পারে। সকলের মনের খবর দিতে পারে বলে কেউ হাকসির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করতে পারে না। সারা স্টেশন জুড়ে টেলিভিশন আর মাইক্রোফোনে ভর্তি। দীর্ঘদিন পর একটা উপায় বের করে ফ্রিকসিকে ফাঁকি দিয়ে জাহিদকে সাথে নিয়ে কামাল নিউক্লিয়ার রিয়াক্টরকে বিকল করে দেয়। ইলেকট্রিসিটি চলে যায়, ফ্রিকসি আর ভবিষ্যত জানতে পারে না। দশদিন পর রিসোর্স শেষ হয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে প্লুটোনিক। একমাত্র যে ঠিক করতে পারতো, টার্নার, সে মারা গেছে। কামাল জেসমিনকে ভালোবাসে। এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে হাকসি সাতদিনের মধ্যে নিউক্লিয়ার রিয়াক্টর ঠিক করে দিতে বাধ্য করে। প্লুটোনিকের নিউক্লিয়ার রিয়াক্টর ঠিক করলেও বুদ্ধি করে ফোবসের (রকেট) রিয়াক্টরে অনিয়ন্ত্রিত ইউরেনিয়ামের চেইন রিয়াকশন করতে ক্যাডমিয়াম দন্ড কেটে ছোট করে দেয়। সব ঠিক হয়েছে ভেবে হাকসি এই কাজের প্রতিরোধ নিতে গেলে তাকে বোকা বানিয়ে ফোবস নিয়ে পালাতে বাধ্য করে। দশ মিনিট পর ফোবস ধ্বংস হয়। প্লুটোনিক ও নিরীহ বিজ্ঞানীরা বেঁচে যায়। বেঁচে যায় পৃথিবী এক অসৎ, উন্মাদ বুদ্ধিমান বিজ্ঞানীর ধ্বংসাত্মক পরিকল্পনা থেকে। 


©Mithun

Ferdous Hasan Mithun

How Will You Isolate and Characterise Salmonella spp. from Beef?

Isolation and Molecular Characterization of Salmonella spp. from Beef. Author:  Ferdous Hasan Mithun* Introduction: Innumberable foodborne z...